Category: Me – Myself

My slide in SQABD Lightning Talks – II

last night it was a nice event arranged by SQABD, the second part of lightning talks. the event was a huge success, almost 180 developers came from 40-50 companies. there were 12 speakers and each of them presented a 5 minutes speech and there was also a short “Q/A” session after each of these speeches.

luckily i’d got a chance to present my slide on “motivated team” there. its a micro session and mainly like the tv show “5 minutes to fame“. so i tried to keep it fun oriented, to keep the audience focused.

you can download my slide from here

motivated-team-and-extracting-most-out-of-it-v2

thanks everyone who were present there, the speakers, volunteers, messengers, SQABD group and of course sajjad bhai for being such an outstanding host.

Update, June 22 – July5

1. left trippert labs, many of you already know that.
2. started with i2we inc as a sr. software engineer from july 1
3. developed a draggable and localized virtual keyboard for a inhouse project – you can see the demo at http://gopsop.com/vk.html – right now it is completely on-the-fly generated and based on jquery dom manipulation. please note that you cannot use it in any of your applications before october 1. Thanks also goes to Tapos for fixing an IE specific bug.
4. integrate facebook app development platform with orchid – now developing facebook applications with orchid is easy and charm!
5. planning for the vacation from july 15th to 31st

This is my last week in TrippertLabs

I am leaving TrippertLabs by the end of this month. It is kinda painful leaving something which I have developed actively as a part of management entities. And TrippertLabs become a big hit here in Bangladesh for PHP devs. In the past one year in TL I have managed to set it up with 4 out of 5 ZCEs in Bangladesh and in total of 8 awesomely skilled PHP devs, 4 outstanding game developers and animators, 3 QAs and one administrator here in this local facility . TrippertLabs BD became a highly equipped development center for developing high traffic and game based social network applications (for Facebook, MySpace, Bebo and OpenSocial) along with it’s other wings in Indonesia, Pakistan, India, Germany and USA.

So this is end of a one year journey with TrippertLabs here in Bangladesh.

I am planning for a one month vacation and then I will start looking for a job again.

I have started learning Python

Yes, probably this is the third or fourth time I have said this. I am such an idiot to never find my time to learn everything. I wish one day I can really develop my web apps using both PHP and Python. And no Java (Or Ruby), nah, I am tired of that, really!

I first coded an xml parser with the help of builtin expat parser, in 2002 for coherity. Since then I fall in love with this excellent language. And once I was about-to-be-addicted into ruby but no more, I dont like it. No stereotyping, I just dont like it, period. I coded in java for a long time and tried but didnt fall into it, my bad.

I wish I wont have to write another post again titled “I have started learning Python” – wish me best of luck.

নস্টালজিয়া – ৪

ইস্কুলে ভর্তি হবার কিছুদিন পরেই আমরা এসেছিলাম রাজশাহীতে বেড়াতে। সবাই মিলে বেড়ানোর কি যে মজা টের পেয়েছিলাম সেবার। ট্রেনে করে এসেছিলাম মনে আছে আমার। বাবার কেমন যেন এক বন্ধু থাকতেন রাজশাহীতে, আমরা গিয়ে তাঁর বাসাতেই উঠলাম। রাজশাহীর বাসাগুলো কেমন যেন পুরোনো পুরোনো, আর সেই সময় সাহেব বাজারের বাড়ীগুলো যেন আরো পুরোনো ছিল। একতলা বাড়ি, দোতলায় ছাদে ওঠার প্যাঁচানো একটা সিঁড়ি আর চিলেকোঠা, আর ইয়া মোটা মোটা দেয়াল। এককথায় সেই সময় মারাত্মক লেগেছিল আমার। কাকার অনেকগুলো ছেলে মেয়ের মাঝে দুই ছেলে ছিল নোটন আর ছোটন নাম। ছোটনের সাথে আমার বেজায় খাতির হয়ে গেল। ছোটনের মাথায় রাজ্যের যত দুষ্টামী বুদ্ধি। আমাকে ও শিখাল কিভাবে শক্ত কাগজ ভাঁজ করে গুলি বানিয়ে দুই আঙ্গুলের মাঝে একটা চুল বাঁধা রাবার দিয়ে মারা যায়। আর কারো গায়ে লাগলে সাথে সাথে খুবই জ্বালা করে। আমরা যাকে পাই তাকেই গুলি মারি। সেকি মজা। ছোটন একবার তার বড় বোন তুলিকে গুলি মেরে ভয়ানক মার খেল। এরপর আমরা একটু সাবধানে গুলি মারতে লাগলাম। লুকিয়ে চুরিয়ে, আর বেশির ভাগ সময়ই বকুনি খেল নোটন আর ছোটন।

খুব ছোটবেলা থেকেই মা আমাদেরকে রিডিং পড়া শিখাত। গড়গড় করে পড়তে না পারলে আবার পড়তে হত। মুখে একদম ফেনা উঠে না যাওয়া পর্যন্ত ছাড়া হত না। চরম কষ্টকর এবং বিরক্তিকর একটা ব্যাপার ছিল এই রিডিং পড়া, তবে পরে অনেক কাজে দিয়েছিল আমার এই গড়গড় করে পড়ার ব্যাপারটা। ক্লাসে কোন রিডিং করার দরকার থাকলে বেশির ভাগ সময় আমি পেতাম এই ভার। ষে যাক গে, মার প্রসঙ্গ আসল অন্য একটা কারনে। মা আমাকে দাবা খেলা শিখিয়েছিল অনেক ছোটবেলায়। দুপুর বেলা খাবার পর আমরা মাঝে মাঝেই দাবা খেলতাম।

তো রাজশাহীতে কাকার সাথে দাবা খেলা হল অনেক। আমি ছোট বলেই কাকা ইচ্ছা করে ভুল চাল দিয়ে হেরে যেত। খুব মজা পেতাম আমি, জিতেছি ভেবে। কাকার সাথে একদিন ভোর বেলা আমি বাবা, নোটন ছোটন আর আমার বোনেরা মিলে বের হয়ে দেখলাম কয়েকজন মিলে পদ্মার পাড়ে হাঁসের বিয়ে দিল। খুবই মজা পেয়েছিলাম সেদিন।

ছোটন আর আমি মিলে একটা ভয়ানক বাজে কাজ করছিলাম সেবার। ছাদের উপরে অনেক খোয়া (ছোট ছোট ইঁটের টুকরো) রাখা ছিল কোন কারনে। আমি আর ছোটন মিলে সেগুলো আকাশের দিকে ছোঁড়া শুরু করলাম একদিন, বাসার নিচে রাস্তা, সব খোয়া গিয়ে পড়তে লাগল মানুষজনের গায়ে। আমরা ব্যাপারটা অত আমল দেইনি – হঠাৎ বিশাল এক শোরগোল পড়ে গেল, অনেক গুলো লোক এসে ধমাধম করে বাসার দরজা ধাক্কানো শুরু করল। আমরা কেবল বুঝতে পেরেছি যে কাজটা খুবই সিরিয়াস টাইপের কিছু হয়ে গেছে। আমার আর ছোটনের আত্মারাম প্রায় খাঁচাছাড়া অবস্থা তখন। আমরা কোথায় গিয়ে যেন লুকিয়ে পড়েছিলাম। বাসার বড়রা সবাই বাইরে গিয়ে মানুষজনকে ঠান্ডা করেছিল।

এর কয়েকদিন পরেই আমরা আবার ঢাকায় চলে আসলাম। রেল স্টেশনে আমি আর ছোটন কেঁদেছিলাম অনেক, এত মজার দিন শেষ হয়ে গেল ভেবে। আমি এসএসসি পাশ করার পরপরেই কাকা মারা গেল, আর ছোটন নোটন কেউই পড়াশোনা করল না, ব্যবসা ছিল এদের প্রধান পেশা। ছোটনরাও পড়াশোনা শিকেয় তুলে হয়ে গেল দোকানদার।

নস্টালজিয়া – ৩

সেই বাসা টা আমরা বদলিয়ে চলে আসি মাঠের পাশে আরেকটা বাসায়। ঘুপচি গলির মাঝে এক কোনায় ছিল আমাদের বাসা। এখানে আমি ছিলাম ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত। সেটা পরের কাহিনী। এই বাসাটার সাথে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে।

মাসে একবার শুক্রবারে আমি আর বাবা বের হতাম চুল কাটতে। সেইসময় নাপিত মামা পাঁচ টাকায় চুল কেটে দিত। আর এই চুল কাটার ব্যাপারটা আমার কাছে ছিল একটা অসহ্য ব্যাপার। বড়দের চেয়ারের দুই হাতলের উপরে কাঠের একটা তক্তা দিয়ে তার উপরে আমাকে বসানো হত। চুল কাটার সময় নাকে মুখে চুল ঢুকে যেত, উফ, আমার শুধু মনে হত চুল না বড় হলেই তো হয় – সবসময় চুল ছোট থাকলে কত ভাল হত।

আমাদের পাশের বাসায় টুটুল নামে একটা ছেলে থাকত। ঐসময় টুটলের কাজই ছিল আমাকে সারাদিন ক্ষ্যাপানো। বাসার পাশে একটা দোকানে সেইসময় চার আনায় অনেকগুলো টিকটিকির ডিম (ছোট গোল গোল লজেন্স) পাওয়া যেত, আর টুটুল করত কি সেগুলো কিনে আমাকে দেখিয়ে দেখিয়ে খেত। এমন মেজাজ খারাপ হত আমার। টুটুলের সাথে আমার বনেনি কখনোই। টুটুলের মা ছিল অদ্ভুত এক মহিলা, সে টুটুলের উপরে ক্ষেপে গেলেই টুটুল কে একদম ন্যাংটো করে পিলারের সাথে বেঁধে রেখে দিত। টুটল যতই চিৎকার করে কাঁদুক না কেন, তাকে ছাড়া হত না। ব্যাপারটা সেই সময় আমার মনে অনেকদিন ধরে গেঁথে গিয়েছিল। টুটুলের গলা ফাটানো কান্না শুনলেই বোঝা যেত ওর মা ওকে এখন বেঁধে রাখছে। টুটলরা খুব শীঘ্রই বাসা বদল করে কোথায় যেন চলে যায়।

আগের বাসায় আমাদের একটা কুকুর ছিল টমি নামে। আমি আর বাবা প্রতিদিন সকালে ওকে খাওয়াতাম। বাসা বদল করে আসার পর কেন যেন কুকুরটা আমাদের সাথে আসেনি, যদিও মাঠের এপাশ আর ওপাশ। শুক্রবারে আমি আর বাবা প্রায়ই কিছু বাসি রুটি নিয়ে আগের পাড়ায় গিয়ে টমিকে খুজে বের করতাম। কিছুদিন পরে টমিও কোথায় যেন চলে গেল, আর পাইনি।

ছোটবেলা থেকেই অনেকগুলো বোনের সাথে থাকায় রান্নাবান্না আর পুতুল ছিল আমার খুবই পছন্দের একটা খেলা। আমরা বালি দিয়ে ভাত রান্না করতাম, ভুসি দিয়ে বানাতাম খাবার আর ইটের গুঁড়ো দিয়ে বানাতাম সরবত। । এমনকি পাশের বাসার নতুন ছেলেটা আর তার বোনের সাথেও আমি রান্নাবান্না খেলেছি অনেকদিন। একদিন কি কারনে যেন একটা টিনের জগে অনেকখানি আটার ভুসি নিয়ে পানি গুলে খাটের তলায় রেখে দিয়ে ভুলে গিয়েছিলাম। কয়েকদিন পরে সেই ভুসি পচে গন্ধ বের হওয়া শুরু হল। ভালই মার খেয়েছিলাম সেদিন।

নস্টালজিয়া – ২

আমি তখন স্কুলেও ভর্তি হইনি, ভাসা ভাসা মনে পড়ে কিছু কিছু দিনের কথা। আমাকে খাওয়াতে খুবই বেগ পেতে হত বোনদের। আমাদের বাসায় কোন ফ্রিজ বা টিভি ছিল না সেই সময়। মাঝে মাঝে আমাদের অনুমতি মিলত পাশের বাসায় টিভি দেখার। আর টিভিতে কিছু চলার সময় সে কি ভিড় মানুষ জনের, যেন উপচিয়ে পড়ত ঘর। ওরা সবসময় টিভি দেখতে দিত না (কিংবা আমরা সবসময় যেতাম না, ঠিক মনে নাই) – তাই টিভি তেমন একটা আকর্ষনীয় বস্তু ছিল না আমার কাছে। আমি খেলতাম রাজ্যের যত প্যাকেট (বিস্কুট, সিগারেট) দিয়ে। সেই গুলো দিয়ে গাড়ি বানানো হত, মাটি দিয়ে চাকা। একবার অনেক গুলো শোলা পেয়েছিলাম কোথা থেকে যেন, সে কি আনন্দ আমার। শোলা পানিতে ভাসে, আর তাই গামলার সামনে থেকে আমাকে আর উঠানো যেত না।

বাসার পাশে ছিল ক্যান্সার গবেষনা ইন্সটিউটের মাঠ। আমি আর বাবা প্রায়ই বিকালে বের হয়ে যেতাম খেলতে। টোকাই আর ভাসমান ছেলেপুলেদের সাথে আমরা খুবই মজা করে ফুটবল খেলেছি অনেকদিন। আমি প্রায়ই দেখতাম একটা গাছের নিচ থেকে ওরা ফল কুড়ায়, দেখতে অনেকটা কামরাঙার মত। বাবাকে জিজ্ঞেস করায় বাবাও বলেছিল ওটা কামরাঙা। যেহেতু কামরাঙা মজার তাই একদিন আমি একটা ফল কুড়িয়ে কামড় দিয়ে দেখি ওয়াক থু, তেতো, চরম তেতো। আমি ভাবতাম ছেলেগুলো কেন এগুলো কুড়ায়। বড় হওয়ার পর জেনেছিলাম ওটা ছিল অর্জুন গাছ।

আমাকে ঐ সময়টায় দাঁত মাজার সময় কাউকে সাথে রাখতে হত। বেশির ভাগ সময় এই দায়িত্ব পেত স্বাতী অথবা শিমু, আমার ছোট আর সেজ বোন। হেহ হেহ, তার কারন হল আমি দাঁত মেজে পেস্টটা ফেলে দেয়ার বদলে প্রায়ই গিলে ফেলতাম। হো হো হো

আমাদের বাসার সামনে এক লোকের একটা ভক্সওয়াগন ছিল। আমরা বলতাম ব্যাঙগাড়ী। চকচকে সাদা একটা গাড়ী। মেজ বোন প্রায়ই বলত, ইস, আমাদের যদি এরকম একটা গাড়ী থাকত। প্রায়দিনই সকালে আমি আর স্বাতী তাকিয়ে দেখতাম গাড়ীটার বের হওয়া।

নস্টালজিয়া – ১

ক্লাস ওয়ানে আমাকে ভর্তি করা হবে। বাবা আমাকে নিয়ে চললেন টি.অ্যান্ড.টি সরকারী আদর্শ বালিকা বিদ্যালয়ে (Ahem) – বালিকা বিদ্যালয় হলেও আসলে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত ছেলেদের পড়তে দিত। বাসার পাশে হওয়ায় আর আমার আরো দুটো বোন একই স্কুলে পড়ায় এটাই হল আমার জন্য উপযুক্ত জায়গা, মা বাবা আর বোনেরা ঠিক করেছে।

আমাকে অনেকবার করে নামতা মুখস্ত বলতে হল মার কাছে রওনা দেবার আগে। আরো কি কি যেন বলতে হয়েছিল। স্কুলে ম্যাডাম এর রুমে আমাকে একা একা ঢুকায় দিয়ে বাবা বাইরে বসে আছে। ম্যাডাম একবার জিজ্ঞেস করেন নামতা বলতে, একবার এবিসিডি বলতে। তখন তো আর প্লে, কেজি এগুলা ছিল না, অন্তত আমাদের মত নিম্ন মধ্যবিত্য পরিবারের জন্য। সরকারী স্কুলে ক্লাস ওয়ানে বোধহয় এগুলোই জিজ্ঞেস করত। আমি ভয়ে ভয়ে কাদোঁ কাদোঁ মুখে সব বললাম। ম্যাডাম কিছুক্ষন পরে বাবাকে ডেকে কি যেন বললেন।

বাসায় ফিরতে ফিরতে বাবা জানালো যে আমার ভর্তি হয়ে গেছে, তবে ক্লাস ওয়ানে না, টুতে। আমার মত ধেড়ে বাচ্চার নাকি ক্লাস ওয়ানে পড়া ঠিক হবে না। রোল দিয়েছে ১২০। আমি তো মহা খুশি, ১২০ – কেন যে ১২০০ হল না। বাসায় এসে দেখি মা মাছ কাটছে, মাকে বললাম – জান মা, আমার রোল না ১২০। মা তখন বুঝিয়ে দিল যে রোল যত কম হয় ততই ভাল।

পরেরদিন থেকে ক্লাস, মহা টেনশনে ছিলাম আমি । বাসায় আমার বোনেরা সারাক্ষন আমাকে বাসায় আটকায় রাখত, বাইরে যেতে চাইলে ভয় দেখাত ছেলেধরার। এই বুঝি ছেলেধরা নিয়ে যাবে, এই ভয়ে আমি তটস্থ থাকতাম। পরের দিন স্কুলে গেলে কি হবে, ক্লাসে তো আমার বোনরা থাকবে না, যদি ছেলেধরা ধরে নিয়ে যায় এই চিন্তায় আমি তখন ব্যাস্ত।

proud to be @ trippert labs

Trippert is a small company working worldwide with big giants like Electronic Arts (and some others of course) and specializes developing social networking applications. Some of our applications has millions of users. Beside applications for social networks like facebook, bebo and opensocial we also develop our in house applications for travelers. Though originated in USA, TrippertLabs has wings in seven other countries like Bangladesh, Pakistan, India, China, Philippines, Germany and Indonesia.

I join TripperLabs last July and started managing the local branch here in Bangladesh (Hats off to Anupom for the great intro, you know what I mean). I’ve got some great talents (yes, we’ve found them from every corner in BD) with me. We expanded heavily during this short time and now we are a nice team of 16 developers here in BD. We have got 3 Zend Certified Engineers in our BD team and 2 more are going to be in a few days. We arrange regular tech sessions in our office and let you ignite your passion.

Unlike other traditional company here in Bangladesh we have an excellent environment here. You will never find human robots, cyborgs and people without emotion working here. We are a great family with some outstanding talents working for developing colorful moments, a big bright result. We enjoy outings, lunch together sometime, celebrate achievements, does a lot of fun and surely, we learn usage of cutting edge technologies together.

Yes I am proud to be a part of this big game. When I look to others in our office, I feel very good seeing some great people around me. If you want to part of this, you are most welcome, just know that we will find your very best expertise and let you work with your passion.

Here are some photo taken from our last outing to water park. Its fun, huh?

Trippertians

















Whoops, I was dead for last 3 weeks

I’ve just found that my last post was about 3 weeks ago. Thats quite a looooong time. I have done so many things during last couple of weeks and was unable to manage time for blogging. Here is a short update since I wrote last.

I’ve bought a white Macbook, specially for development purpose. I want to give it a try beside my Dell on ubuntu. I am feeling so proud to be a macbook owner.

I attended the seminar “lighting talks” arranged by SQABD and sponsored by Therap. That was just awesome. Found a lot of friends present in the show.

I was so fucked up by xnet, the ISP which was providing internet connection at TrippertLabs(BD) that I said “good bye” to them, finally!

I’ve finished correcting the chapters of my upcoming book “Facebook Application Development”

And finally, the most important one is that I’d released gopsop, a local community based web application which is still a beta version and not open for all. You can only register if you have an invitation code.

I’ve submitted a php class which has been nominated for the PHP class contest of April. You can vote my class “World Time Engine” by visiting http://www.phpclasses.org/vote.html