Category: Me – Myself

Starting a new startup?

I’ve seen many people asking me how to start a startup. Some even asking “should I start one?”, and some more you should not ask to anyone, like “How do I know that I am ready for starting my own startup”. I try to help them as much as I can with my limited experience I had so far in last 6-7 years, specially from one of the third world countries like Bangladesh. In this article I will try to summarize my experience and I hope that it will help to to make your own decision.

One important thing before starting a startup is that you really need to be a good team player. Usually there are very few “one man only” style startups. If you want one of that type, dont worry, team work is not something until you start looking for VC funding or until having a couple of marketing guys in your team. But keeping in mind that most statups have two or three members, I want to emphasize that team work is really very important thing. You need to be well communicative with your team members, show them respect to their decision and you need to be similar minded. You can’t really start a startup on helping girls to get their kithecn recipes out of the box while your team members want to make one for car lovers. So this is very important that despite of your personal feelings and interest, you must be a good team focusing on one single subject.

Secondly, not really a rocket science but kinda tough, you need an idea. You need a good idea that actually solves other peoples problem. When we started Leevio, our first target was to increase our brand value by making a product that people will actually use. Most of the people I see around, desperately looking to start their startup, are lacking one good idea, but where to get one? Listen, you dont need to spend weeks after weeks and months after months to get a good idea. You dont need a “better” idea from the beginning. Just look at peoples hanging beside you, see how they are doing annoying and repeating tasks in not-such-an-easy way. Try to simplify their everyday life. Think from their perspective and soon you will find that an idea is not such hard to find. So dont waste time, get a good idea that will help people to simplify some of their everyday tasks and boom, go. Gradually you can improve your idea and maybe you can scrap if you get a better one. But too much scrap and start game is bad for your startup. Whatever you get, start with that.

Another important thing in running a startup is that you must keep your ego aside. Thats why I said that you need similar minded people in your team which actually help your team leaning towards the same target. If your team members keep brawling about decisions every now and then, well, good luck with your startup that is never-to-see-the-light. Distribute the roles wisely. In a startup you will be suffering from limited money, limited resources and guess what, you have to run along with that. So be very wise in hiring for your team members. Hire some people that can do whatever they are good at, really well. And in a startup world, its not unexpected that you all have to do multi tasking. So sometime we get people who are good at HTML as well as in Photoshop, or one DBA who has moderately good skill in system administration. From my point, you really need these three types of people in your team

  • An architect, who can layout the project plan better
  • A DBA or someone who understands Database really well. Doesnt matter if it’s N/RDBMS or whatever
  • Designer, at least someone who can design in XHTML
  • System admin
  • Developers who will write the code together

While setting up Leevio, One of us had to play the role of architect and system admin. We together played quite a good role as laying out our DB schema. And then, we distributed our tasks into small parts and started coding. We didnt have a designer in our time. So sometime we outsourced some tasks, and sometime, surprisingly and luckily one of us was good in designing in XHTML and we did some basic ground work with his limited skill.

For today, I will try to end this article focusing on one more important thing. Tell me what is that? Furniture? nope! You are now motivated enough to start even getting a mattress and a decent laptop. Food? nope! who cares if you are even eating or not. Well, I’m just kidding and it’s really important that you always consume healthy foods.

The thing I want to mention here is “Money“. You, no matter if it’s an one man startup or three, need money to run it. You need some savings to run for couple of months. It’s not bad to plan for six months ahead of time so that you can pay your team. And it’s very rare that your startup will help you earning immediately after launch. So backup money is really helpful for these early days. When you start looking for seed money or angel funding, go to your friends and relatives first. Because those are the people who trust you and expect least than a commercial VC. Dont take money unless you really need that and whats more important is be wise in spending that. You dont need a dual quad core xeon server from the first day when your sartup is in incubator. You dont need Aeron Chairs. So try to spend as little as possible and always prepare for the bad days ahead. There’s nothing bad in being prepared. And keep a little saving so that you can restart even if your startup fails.

Thats all for now. I will come back with more articles regarding this very soon and I hope those will really help.

একজন বিশেষজ্ঞ রওশন আলি, একটি রহিম আফরোজ ব্যাটারী, কিছু তেল এবং একজন আম জনতার গল্প

গত শুক্রবার থেকে বড়ই আজাবের মধ্যে ছিলাম। জ্বর একবার ১০৩ তো ১০৪ ওঠানামা করে আর সাথে প্রচন্ড রকমের ঘাড় ও মাথাব্যথা। আমি সাধারন ভাইরাল ফিভার মনে করে সেইরকম ট্রিটমেন্ট নিচ্ছিলাম। কিন্তু তিন দিনেও জ্বর তো কমলই না, উল্টো প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া শুরু হল। আমরা প্রচন্ড দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম। আমার বোন মেডিসিনের উপরে অনেকদিন ধরে প্র‍্যাকটিস করে, সে বলল ইমিডিয়েটলি ইউরিন ও ব্লাড টেস্ট করাতে, আর সাথে মেডিসিন স্পেশালিস্ট কে দেখাতে, কারন সে সন্দেহ করছিল এটা হয় ইউটিআই (ইউরিনারি ট্র‍্যাক ইনফেকশন) অথবা হেমোরেজিক ডেঙ্গু।

আমার তখন ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা। ১০৪ ডিগ্রী জ্বর, বমি আর ব্যথা। সুমি পপুলার ডায়াগন্সটিক সেন্টারের উত্তরা শাখায় মেডিসিন স্পেশালিস্ট ডক্টর রওশন আলীর কাছে সিরিয়াল নিল, সিরিয়াল নম্বর পেলাম ২৬। আমি, সুমি, রানা, নিলাভ আর পল্লব ওয়েটিং রুমে বসে তীর্থের কাকের মত সেকেন্ড গুনছি যে কখন আমাদের ডাক পড়ে। আমি কোনরকমে বমি আটকাচ্ছি বসে থেকে। একসময় ডাক পড়ল – যাক বাবা, হাঁপ ছেড়ে বাঁচলাম আমি, আর অন্তত বসে থাকা লাগবে না।

আমি আর ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকলাম। মধ্যবয়স্ক চশমা পরা একজন মানুষ বসে আছেন। আমাকে জিজ্ঞেস করলেন নাম কি?
আমি: হাসিন হায়দার
ডাক্তার: বয়স কত
আমি: ৩২
ডাক্তার: ঠিক আছে বলেন আপনার সমস্যা কি

আমি বলা শুরু করলাম, ২৫ সেকেন্ডও মনে হয় যায়নি এরপরে, হঠাৎ ওনার মোবাইল বেজে উঠল। ডাক্তার মোবাইল এর নম্বর দেখে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন “স্যরি, একটু রিসিভ করে নেই”। আমি মাথা ঝাঁকিয়ে বললাম “অবশ্যই”

এবার শুরু হল ডাক্তার সাহেবের বিশাল গল্প। তার বন্ধু তাঁকে ফোন করেছেন কোন পেট্রোল পাম্প থেকে পেট্রোল নেয়া গাড়ির জন্য সাশ্রয়ী সেটা জানার জন্য। ডাক্তার সাহেব বিজ্ঞের মত এক এক পেট্রোল পাম্পের অকটেনের সম্বন্ধে মন্তব্য করতে লাগলেন “আরে না, নিকুঞ্জের পাম্প থেকে নিও না, ওরা তেলে কি দেয় কে জানে, আমার গাড়ি বেশি চলে না….হ্যাঁ হ্যাঁ, টঙ্গীর টাও ভাল…”

আমি বসে ঠকঠক করে কাঁপছি ঠিক ওনার পাশে, ওনার আর তেল গবেষনা শেষ হয় না। প্রায় নয় দশ মিনিট তিনি তেল নিয়ে আলোচনা করলেন, অবশেষে তেলের প্রসঙ্গ শেষ হল। আমি ভাবলাম, এবার বুঝি আমার কথা শুনবেন। কিন্তু ডাক্তার সাহেবকে বলতে শুনলাম “বন্ধু তুমি যখন ফোন করলা তখন তোমার কাছ থেকে একটা পরামর্শ নেই। বলত আমার রহিম আফরোজের ব্যাটারী ঠিক এক বছর পরপর নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কেন। আগের বার ওয়ারেন্টি ছিল তাই ওরা বদলায় দিছে, এবার তো নাই, কি হবে?”

আলোচনা চলতেই আছে। আমি ভাবলাম বের হয়ে যাই নাকি। কিন্তু বের হলে আমারই লস, আমার তো চিকিৎসা টা দরকার।” কিন্তু ডাক্তার সাহেবের ব্যাটারি নিয়ে আলোচনা আর শেষ হয় না। কোন ব্র‍্যান্ড কিনলে দাম কম হবে, কার মামার খালা শ্বশুরের কাছে গেলে ডিসকাউন্ট পাওয়া যাবে ইত্যাদি বিতং চলতে থাকল। আমি শুধু ছটফট করি পাশে বসে।

অবশেষে প্রায় পনের বিশ মিনিট পরে আলোচনা শেষ হল। ওনার অ্যাসিসট্যান্ট এসে মনে করা দিল নামাজ পড়ার সময় হয়েছে। উনি ২০ সেকেন্ডে আমার কথা শুনলেন। কয়েকটা টেস্ট লিখলেন আর হসপিটালের নাম লিখে বললেন এখানে ভর্তি হন, আমি পরশু দিন গিয়ে দেখব।

আমি একবার ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করলাম, ডাক্তার সাহেব, আমার প্রবেলম টা আপনি ঠিক মত শুনেছেন তো? উনি বললেন হ্যা শুনেছি। বলে আমার কাছ থেকে ফি টা নিয়ে ঝড়ে বেগে নামাজ পড়তে বের হয়ে গেলেন।

আমি মনে মনে বললাম “শালা চামারের বাচ্চা”।

পরে আমরা আরো আধঘন্টা ওয়েট করে আরেকজন মেডিসিন স্পেশালিস্ট কে দেখিয়ে হসপিটালাইজড হলাম সেই রাত্রেই। আল্লাহকে ধন্যবাদ যে এটা ডেঙ্গু ছিল না, ছিল ইউটিআই। মোটামুটি সহজেই বেঁচে গেলাম এযাত্রা। তিনদিন হসপিটালে থাকার পর আজকে দুপুর ২ টায় ছাড়া পেলাম।

জনাব বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মোহাম্মাদ রওশন আলী সাহেব, আপনি যদি কখনো এই ব্লগ পড়ে থাকেন
আর আমাকে চিনবার খায়েশ হয়, তাহলে আপনার সুবিধার্থে জানিয়ে রাখলাম যে আমি পেশেন্ট নম্বর ২৬, সেপ্টেম্বরের ৬ তারিখ বিকাল ৪:৪৫ এ আপনার সঙ্গে আমার মোলাকাত হয়েছিল 🙂

Lookback 2009 and wishlist for 2010

2009 was a very nice year for me and my family. As of 2007 and 2008, here are some interesting facts of 2009. I just wonder how fast the days pass. 🙂

1. PHPExperts Workshop in May – It was a tremendously successful event we’ve arranged from PHPExperts with the help of computer club of Brac university.

2. I was one of the key speakers in Facebook Developers Garage in Dhaka. That was also a superb event in overall.

3. I bought my first car, Nissan Sunny 1.5 ltr 2004 JDM model.

4. Bought an iPod classic 120 GB and an iPod touch. Now I had quite a bad luck with both of these 🙁 – my iPod classic HDD was crashed in 5 months and I’ve returned it as a “Sales Return”. Later, my iPod touch home button got stuck and became stiff. I’m still using it.

5. We have a new member in our family, my son Evan in September.

6. I have started a small startup and we named it Leevio. We are currently developing some groupware tools which we hope to release in january 2010.

7. Needless to say, I became 30 years old 😀

Wishlist for 2010
1. I wish to have one of the new macbook/macbook-pro sometime in 2010
2. A new car (MT this time, of course). I will mod it myself 🙂
3. Some cool products from Leevio.
4. A superb WP Theme studio.
5. A new book on Facebook Connect that I am currently working on.

and of course, peace and happiness for everyone. 🙂 May Allah bless you all.

Have a nice year 2010.

ট্রান্সকম শোরুমের অ-সাধারন গ্রাহক সেবা (??) – আর আমাদের ভোগান্তি

গতকাল আমি গরমের ঠেলায় অতিষ্ঠ হয়ে এসি কিনতে গেলাম ট্রান্সকমের একটা শোরুমে, পেপারে তাদের “কাঠফাটা গরমে কাটছে সময় আরামে” দেখে। দোকানে ঢুকতেও শার্ট প্যান্ট টাই পরা একজন বিভিন্ন এসি দেখাতে লাগল। এর মাঝে ট্রান্সটেকের এসি আছে কয়েক মডেলের, হোয়ার্লপুলের আছে একটা মডেল আর জেনারেলের আছে দুই টনের একটা মডেল। আমি দেখে শুনে ঠিক করলাম ট্রান্সটেকের একটা একটন আর হোয়ার্লপুলের আরেকটা দেড়টন নিব আমার দুইটা রুমের জন্য।

তাদেরকে কিছু অ্যাডভান্স পে করে আসা হল সেদিন। আজকে সকালে ডেলিভারী নেবার আগে বাকিটা পে করতে হবে। ভাল কথা, সেলসম্যান আমাকে একটা রিসিট দিল যে টাকা অ্যাডভান্স করা হয়েছে সেটার জন্য। এবার শুরু হল খেলা। এবার তারা বলল যে আমি যে একটনের এসিটার অর্ডার দিয়েছি তা তাদের কাছে নেই, কিন্তু তারা সেটা অন্য শোরুম থেকে এনে দিতে পারবে। ভাল কথা, আমার এসি পেলেই হল। কোন শোরুম থেকে আসছে সেটা আমার ধর্তব্যের মাঝে পড়ে না।

এর পর শুনলাম দোকানে যে একটনের মডেলটা আছে সেটা নাকি পুরোনো, আমাকে দেয়া হবে নতুন মডেলের একটন এসি (যেটা তারা নাকি দোকানে রাখে নাই, স্টকে নাই বলে) – ভাল কথা, তাতেও আমার কিছু যায় আসে না।

আজকে সকালে বেলা সাড়ে দশটার সময় ফোন আসলো – সেই সেলসম্যান ফোন করেছে “স্যার আপনি যদি টাকাটা পে করে যেতেন তাহলে আমি এখুনি ডেলিভারী দিয়ে আসতাম”

আমি জুনেল কে নিয়ে টাকাটা পে করে দিলাম, যেটা বাকি ছিল সেটা। দোকানে ঢুকেই দেখি এক মহিলা আর একজন বৃদ্ধ সেই সেলসম্যানের সাথে রাগতঃস্বরে কথা বলছে। সেলসম্যান সামনেই দাঁড়িয়ে আছেন

মহিলা: আমার রিমোট টা কাজ করে না কেন, আপনারা আমাকে পুরোনো রিমোট দিয়েছেন
সেলসম্যানের অসিস্ট্যান্ট (অথবা ঐরকম কেউ): ম্যাডাম তাহলে আপনি অমুক ব্রাঞ্চে যান, ওখান থেকে বদলায় নিয়ে আসুন। আমরা কিছু করতে পারব না
মহিলা: পারবেন না মানে? আমি অরিজিনাল রিমোটের জন্য পে করলাম আর আমাকে দিলেন নষ্ট রিমোট? অন্য রিমোট নিতে চাইলে তো বাজার থেকে একশ টাকা দিয়েই কিনতে পারতাম
সেলসম্যানের অ্যাসিস্ট্যান্ট: ম্যাডাম আপনি অমুক ব্রাঞ্চ থেকে বদলিয়ে নিয়ে আসুন, অসুবিধা তো নেই
মহিলা: অমুক ব্রাঞ্চে যাওয়া টা আমার জন্য টাফ, আমি চিনি না, আপনাদের কাউকে দিন
সেলসম্যানের অ্যাসিস্ট্যান্ট: আমাদের কারো পক্ষে তো এই সময় যাওয়া সম্ভব না
মহিলা: তাহলে আমাকে নষ্ট রিমোট দিলেন কেন, টাকা ফেরত দেন
সেলসম্যানের অ্যাসিস্ট্যান্ট: ম্যাডাম টাকা ফেরত নিতে চাইলেও আপনাকে ঐ ব্রাঞ্চ থেকেই নিতে হবে।

আমি আর জুনেল প্রায় দশমিনিট ধরে দাঁড়িয়ে থেকে সার্কাস দেখছি। মহিলার দাবি খুবই যৌক্তিক, তিনি অরিজিনাল রিমোটের জন্য পে করার পরেও তাঁকে ধরিয়ে দেয়া হয়েছে নষ্ট রিমোট। এমন সময় সেলসম্যানের দৃশ্যে আবির্ভাব – তিনি একজন স্টাফ কে ডেকে বললেন – এই যাও যাও তুমি সঙ্গে যাও, যেয়ে বদলায় দাও। সেই স্টাফ তখন সেই মহিলা আর বৃদ্ধের সাথে রওনা হল অমুক ব্রাঞ্চে

এবার আমার টাকা পরিশোধের পালা। আমি টাকা পে করে দিলাম। তারা বলল যে কিছুক্ষনের মাঝেই এসি নিয়ে লোক চলে যাবে। সেলসম্যান তখন একজন টেকনিশিয়ান কে দেখিয়ে বলল ইনি যাবেন। আমি তখন টেকনিশিয়ানের সুবিধার্থে বললাম যে “আমার বাসা অমুক রোডে অমুক মার্কেটের ঠিক অপোজিটে” – শালার টেকনিশিয়ান তখন আমাকে বলে “ঠিকানা তো লেখা আছেই, দেখে নিব”। আমার মেজাজ গরম হয়ে গেল, আরে বাবা আমি তো তার চেনার জন্যই বলতে গিয়েছিলাম। মেজাজ এমনই খারাপ হল যে চুপ হয়ে গেলাম। কিছুক্ষন পরে সেই টেকনিশিয়ান বলে “স্যার রোড নম্বরটা কত?” – কত বড় বজ্জাত, আমি তখন শান্তস্বরে বললাম “ঠিকানা তো লেখা আছেই, দেখে নিবেন”

টাকা পে করে দেয়ার পর সেলসম্যান বলে ঠিক আছে স্যার হয়ে গেছে, আপনি তাহলে যান আমি এসি পাঠিয়ে দিচ্ছি। আমি অবাক হয়ে বললাম – আমি যে আপনাকে পে করলাম তার মানি রিসিট টা দেবেন না?

সেলসম্যান: স্যার ওটা তো আপনাকে গতকালই দেয়া হয়েছে
আমি: আরে, গতকাল যেটা দিয়েছেন সেটা তো আমি যে অ্যাডভান্স দিলাম সেটার রিসিট, আজকে যে আমি ফুল পে করে দিলাম সেটার রিসিট টা দিন।
সেলসম্যান: স্যার আসলে ঐটাই রিসিট, আমরা তো একজন কাস্টোমারের জন্য দুইটা রিসিট করতে পারি না

আমার তখন মেজাজ চরম খারাপ, আরে বেটা তুমি আমার দুইটা এসির জন্য একটা রিসিট বানালা, তারউপরে বিশ্বের সব জায়গায় যে পেমেন্ট হয় সেটার আলাদা আলাদা ভাবে মানি রিসিট দেয়া হয় আর আজকে এই বেকুব বলে নতুন কথা। আমি বললাম “দেখেন ভাই, আপনার কালকের রিসিটে কিন্তু লেখা নাই যে আমি ফুল পে করেছি, শুধু যেটা অ্যাডভান্স করেছি সেটা লেখা আছে” – সেলসম্যান তখন বলল “ঠিকআছে স্যার আমি তাহলে ট্রান্সকমের প্যাডে হাতে লিখে দিচ্ছি”

এইবার বের হওয়ার সময়। আমি বললাম “ইনভয়েস টা দেন”
সেলসম্যান: স্যার ইনভয়েস তো আজকে পাবেন না, দুই/তিন দিন দেরি হবে
আমি (অবাক হয়ে): মানে? আমি প্রোডাক্ট কিনলাম সেটার ইনভয়েস দেবেন দুই তিন দিন পরে, কেন?
সেলসম্যান: স্যার আসলে আপনার একটন এসি টা অন্য শোরুম থেকে আনা তো, সেজন্য ইনভয়েস দিতে পারছি না। ওদের কাছ থেকে ইনভয়েস আনতে হলে হেডঅফিস হয়ে আনতে হবে।
আমি: ভাই, সেটা আপনার সমস্যা যে আপনি আমাকে এসি হেড অফিস থেকে দিচ্ছেন নাকি আপনার দোকান থেকে দিচ্ছেন নাকি অন্য শোরুম থেকে দিচ্ছেন। আমি ট্রান্সকমের শোরুম থেকে প্রোডাক্ট কিনছি, সো আমার ইনভয়েস টা প্রাপ্য এবং সেটা কেনার সময়েই।
সেলসম্যান: স্যার, আমি খুবই দুঃখিত কিন্তু আমি আসলেই ঐ ইনভয়েসটা দুই দিন পরেই পেয়ে যাবেন। কিন্তু স্যার আমি আপনাকে দেড়টন এসিটার ইনভয়েস এখনই দিতে পারব। আর আমি আপনাকে ইনভয়েস নাম্বার দিয়ে দিচ্ছি, আপনি বললেই পেয়ে যাবেন।
আমি (তখন চরম মেজাজ খারাপ): দেন, সেটাই দেন

সেলসম্যান তখন কম্পিউটারে বসল – তাদের ইনভয়েস সফটাওয়্যার ওপেন করে আমাকে বলল “ওহ স্যার, সেটাও আজকে দিতে পারব না, কারেন্ট নাই”
আমি: আপনার কার্ডটা দেবেন প্লিজ
সেলসম্যান: আমার কার্ড স্যার শেষ হয়ে গেছে, তবে আমি ম্যানেজার সাহেবের কার্ড দিচ্ছি, আমার নম্বর টা লিখে দিচ্ছি

সেলুকাস, একটা ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেটের শোরুম চালাচ্ছে, কম্পিউটার চলছে জেনারেটর দিয়ে আর প্রিন্টারে নাকি কারেন্ট নাই। আমার মনে হচ্ছিল “কবে মানুষ সার্ভিস দেয়া শিখবে, আমি তো আর মাগনা সার্ভিস নিচ্ছি না, তার পরেও এই হল তাদের ব্যবহারের নমুনা”

আমি আর জুনেল এসে গাড়িতে বসলাম। জুনেল বলল – মন খারাপ করে কি আর করবেন, এইটাই অবস্থা। কোনোদিনই ঠিক হবে না।

টেকনিশিয়ান আসল দুপুর বারোটায়, ইন্সটলেশন শেষ করল রাত নয়টা বিশে। নয়টার সময় আমাকে বলল যে “স্যার আপনার সকেটে তো এই প্লাগ ঢুকবে না, নতুন প্লাগ লাগবে”

কেমন লাগে বলেন, সারাদিন কাজ করে শেষমুহুর্তে বলে এই কথা। যখন দোকানপাট আর খোলা পাওয়া যাবে কিনা সেটা কেউই শিওর না। তারপরেও টেকনিশিয়ান দোকানে গেল, একটা প্লাগ কিনে আনল। আমার ঘরে এসি বাতাস দেয়া শুরু করল, টেকনিশিয়ানরাও সালাম দিয়ে সেলামী নিয়ে চলে গেল।

সবকিছুর ষোলকলা পুর্ন হল কিছুক্ষন পরেই। সুমির ঘরের এসি টা ভালই কাজ করছে (হোয়ার্লপুল টা) – আর আমার ঘরের এসির শুধু ফ্যান ই ঘোরে, ঠান্ডা আর হয় না। আধাঘন্টা একঘন্টা চালালাম, ঘর থেকে বাইরে বের হয়ে দেখি সর্বনাশ, আমার ঘরের চেয়ে বাইরেই বরং তাপমাত্রা তিন চার ডিগ্রি কম!!!

কেমন লাগে বলেন, এই হল সার্ভিস, এই হল গ্রাহকসেবা। জয়তু সার্ভিস , জয়তু গ্রাহকসেবা!!

আমার পছন্দের কয়েকটা মুভি

ইদানীং দেখা মুভি গুলোর মাঝে খুব ভাল লাগা কয়েকটা মুভি শেয়ার করতে ইচ্ছা হল সবার সাথে – জানি না, অন্যদের কেমন লেগেছে

১. শশ্যাঙ্ক রিডেম্পশন
২. ট্রান্সপোর্টার ৩
৩. কোয়ান্টাম অব সোলেস
৪. সিটি অব এমবার
৫. দ্য উইয়ার্ড
৬. ফান উইথ ডিক অ্যান্ড জেনি
৭. ফেলন
৮. আন্ডারওয়ার্ল্ড – রাইজ অব দ্য লাইকানস
৯. ফ্ল্যাশ অব এ জিনিয়াস
১০. লিটল মিস সানশাইন

seven things, you may not know about me

originally started by tony bibbs it is a funny thing indeed. okay, everyone knows what the seven things is. i was tagged by emran and here goes my seven things

1. i eat too much chocolate and candy all the time :-s
2. i wrote my first commercial code in 2002, sold for $4500, but unfortunately i got only 300 🙂 – it was a localized transliterator and developed using VBS and VB 🙂
3. i started learning php in early 2003
4. i am an extreme fan of toys (specially cars and animals)
5. i suffer from severe multiple-ambition-disorder
6. i can’t sleep at night :-s it’s my work time. i goto bed at 5 and usually wake up at 11
7. i will not do any full time or regular job after i am 35

here are 7 people i would like to read seven things about them

1. manchu mahara
2. junal rahman
3. ehab
4. rayhan
5. shiplu
6. nurul ferdous
7. saidur rahman

And here goes the rules:

– Link your original tagger(s), and list these rules on your blog.
– Share seven facts about yourself in the post – some random, some weird.
– Tag seven people at the end of your post by leaving their names and the links to their blogs.
– Let them know they’ve been tagged by leaving a comment on their blogs and/or Twitter.

yo man, your browser has just been totaled!

funny, huh! but that was my case when i found all at a sudden every applications started working different in firefox 3.0.6. gmail loads in a very classic 80’s look. i tried installing firefox again but the problem remains the same. and the funniest thing happened when i tried to download the latest version of firefox from mozilla’s store/ mozilla said they don’t support mac os 9. ahem! – my one is mac os x 10.5.6

i was in the middle of developing a fbconnect application which one also stopped working. i was cluseless for an hour what actually happened. there must be something wrong with my browser agent. so i check ir and it was saying “Undefined Google ToolbarBB” – WTF!!

ok, soon after a while i remember that i had installed “Google Bookmarks Button” extension in afternoon. and i searched couple of places how to solve this problem. the solution is comparatively easy – just go to your “about:config” section and type “general.useragent” and you will find an entry with that value “google toolbarBB”. i’ve found that entry and just restored it to default.

later, to make sure of it – i opened the source code of Google Bookmark Button and i found the code where it was changing the value of default user agent! WTF!

so man, if your browser is totaled, relax and have a coffee and blame yourself for installing stupid extensions! i did!

browsing from a “totaled” browser is funny! DIY – lol!

আমার আমি নাই রে আমার আমি নাই

আজকে সকালটা একটু অন্যরকম, আজকে কাজের লোড অনেক কম।

শুরুটা একদম হঠাৎ করেই, প্রথম আলোর ব্লগ ইঞ্জিনের কাজটা নেয়ার তেমন কোন প্ল্যান ছিল না। মাহবুব ভাইয়ের সাথে মাঝে মাঝে কথা বার্তা হত সাজেশন হিসেবে। এর মাঝেই ট্রিপার্ট ছাড়লাম জুলাই এর শেষে। এর পরের দুই মাস ভেবেছিলাম রেস্ট নিব, কিন্তু বেকার বসে থাকার চেয়ে প্রথম আলোর ব্লগের কাজটা করা ভাল। কারন কাজটা যাবে একদম রুট লেভেলে, তৃনমুল পর্যায়ে। ইহাব খুবই ভাল কাজ করেছে আমার ব্লগের, মারাত্মক কাজ হয়েছে একটা, কিন্তু সুশান্তর কিছু কমেন্ট দেখে মন খারাপ হল। অ্যাডমিন সুলভ কমেন্ট নয় মোটেও। সুশান্তর নিশ্চিতভাবেই জানা থাকা দরকার আমি বা ইমরান (সুশান্ত, প্লিজ নোট করুন নামটা ইমরান, ইম্রান না) কোনো প্ল্যাটফর্মের কোড মারি না। আর ওপেনসোর্স কোন প্রজেক্টে কোড রিইউজ করা কে কিন্তু কোড মারা বলে না – যতক্ষন আপনি তাদের লাইসেন্সের টার্ম গুলো মেনে চলেন। সচলায়তন নিশ্চিতভাবেই বেশ ভাল একটা মডিফিকেশন ড্রুপালের উপরে, প্যাঁচালীও ভাল, খুব বেশী ঘুরে দেখা হয়নি। একবার রেজিস্ট্রেশন করতে গিয়েছিলাম কিন্তু আমার নিকটা এনাবল করে নাই এরা। আমি অনেক করে মেইল দিয়েছিলাম কি ব্যাপার, এরা জানালো কোন সমস্যা নাই, কিন্তু আমি লগ ইন করতে পারি নাই।

তো যাই হোক, আমি লিখতে বসেছি আমাকে নিয়ে। প্রথম আলোর কাজটা আমার জন্য অনেকটা সম্মাননাও বটে, কারন এর সাথে আমার এবং ইমরানের নামটাও জড়িয়ে থাকবে। সামহোয়্যারইন ব্লগের শুরুটাও ইমরান আর আমাকে দিয়েই, এখনও অনেকেই সেটা মনে রেখেছে। পরে মিজান, লাভলু,হাসান, আরিল, জানা এবং মোর্শেদের দুর্দান্ত পরিশ্রম আজকে সামহোয়্যারইন ব্লগকে নিয়ে এসেছে আজকের এই অবস্থায়। ধন্যবাদ তাদেরকে, সামহোয়্যারইন ব্লগ এখন অনেক স্ট্যাবল এবং ঈর্ষনীয় একটা ডেভেলপমেন্ট প্ল্যাটফর্ম।

ট্রিপার্ট ছাড়ার পর প্রথম আলো ব্লগের কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম বেশ কয়েকদিন। এরপর লোভনীয় চাকরীর অফার ফিরিয়ে না দেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে এই ভাবনা থেকে আইটুউই এর কাজ টা নিয়ে নিলাম। বাংলাদেশে সঙ্গী হিসেবে পেলাম শাহিদ এবং শোয়েব কে। খুব দ্রুতই মিজান (সামহোয়্যারইনের মিজান) আসল আমাদের গ্রুপে। আমি খুবই খুশী। শাহিদ, শোয়েব এবং মিজানের পারফরম্যান্স এবং স্কিল এক কথায় অতূলনীয়।

ধ্যাৎ, বার বার মেইনস্ট্রিম থেকে সরে যাচ্ছি। প্রথম আলোর কাজ টা করার পেছনে যে আসলে ব্যাপারটা কাজ করেছে আমার মাঝে সেটা বললাম। পুরো কাজটার বিভিন্ন সময়ে আমাকে সাহায্য করেছে মানচু (সবুজ কুন্ডু), অমি আযাদ, আনিস (আরবিএস এর), সাইদুর বিজন (আরবিএস এর) এবং ইমরান (নোট এগেইন, নামটা ইমরান, ইম্রান নয়), তাপস (ট্রিপার্ট ল্যাবস) এবং জাহিদ। মাহবুব মোর্শেদ ভাই পুরো কাজটা কোঅর্ডিনেট করেছেন দারুনভাবে। ওনার সাথে আমার সম্পর্কটা ঠিক বিজনেস ডেলিগেট এর মত নয়, অনেকদিন একসাথে কাজ করার জন্য ভেতরের চমৎকার মানুষটার সাথে সম্পর্কটা অনেকটা বন্ধুস্থানীয়। প্রথম আলোর এই কাজটার সুবাদেই পরিচয় হয়েছে আরো কিছু চমৎকার এবং শ্রদ্ধেয় মানুষের সাথে – তাঁদের মাঝে মতিউর রহমান, সাজ্জাদ শরীফ, হাফিজুর রহমানের কথা না বললেই না। সাজ্জাদ ভাই এর ভীষন ঠান্ডা ব্যবহার আমাকে বানিয়েছে তার ভক্ত।

আজকে মাথা আউলা হয়ে আছে বলে মনে হচ্ছে। আবোল তাবোল বেশি বকলাম। বকেই যখন ফেলেছি তখন আরো কতক্ষন বকা যাক। এই কয়দিনে আমি ছিলাম একদম বিচ্ছিন – একদম। সকাল ৪টায় ঘুমাই, ১১ টায় উঠি, সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রথম আলোর কাজ করি, রাত্রে কাজ করি আইটুউই এর কাজ। অপরাধবোধ কাজ করে দুইভাবে। না পারছি অফিসের কাজে ঠিক মত সময় দিতে, না পারছি প্রথম আলোর কাজ করতে। আল্লাহর অশেষ রহমতে ডেডলাইন মিস করি নাই কোনখানেই। শাহিদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা, অসাধারন কাজের জন্য।

ওহ আরেকটা জিনিস কিনেছি, যেটা লেনিন এবং ফেরদৌসের সাহায্য ছাড়া সম্ভব হত না কখনোই। একটা ১৫০ সিসি বাজাজ পালসার কিনেছি – আর এই দুইজন পুরো সময়টা আমাকে সাহায্য করেছে কাগজপত্র রেডী করার জন্য এবং সবশেষে ফেরদৌস বাইক টা চালিয়ে আমাদের নিয়ে এসেছে বাসা পর্যন্ত। ফেরদৌস আর আমানের এই ব্যাপারটা আমাকে মুগ্ধ করে খুব – আমান ছিল জিডি পাইলট, আর ফেরদৌস ছিল র‍্যাব এ – এখন দুজনেই পুরোদস্তুর ডেভেলপার। জটিল ডেডিকেশন, জটিলস!!

আফিফকে সময় দেয়া হয় নাই এই কয়দিনে। আমি যেন জাস্ট গুহাবাসী হয়ে গিয়েছিলাম এই কয়দিন। আমার রুমই হয়ে গিয়েছিল সবকিছু। খাওয়ার জন্য শুধু নিচে নেমেছি – আর মাঝে মাঝে নেমেছি এটিএম মেশিন থেকে টাকা তোলার জন্য, হেহ হেহ। আজ ভাল লাগছে খুব বেশী। এবার শুধু আইটুউই আর ফ্যামিলি। টাইম টু এনজয় সাম ফ্রি আওয়ারস।

ধন্যবাদ আমার বউ সুমিকে- অনেক। পুরো সময় টাই সাপোর্ট দিয়েছে আমাকে। আবার মাঝে মাঝে ডিস্ট্রাক্ট করেছে ঝগড়া করে সময় না দেয়ার জন্য – হেহ হেহ

বেশ কয়েকজনকে নতুন করে চিনলাম এই কয়দিনে। আনিস, শাহিদ, ইউনুস (আরবিএস), সুহৃদ সরকার, মিজান, সুহৃদ সরকার, জুনাল, জুয়েল, মাহমুদ,আমান, মানজিল, সাফায়েত, রাজু, রানা, অমি আজাদ, লেনিন এবং ফেরদৌস কে ধন্যবাদ আমাকে সঙ্গ দেয়ার জন্য। রুমে কাজ করতে করতে বোর হয়ে গেলে এদের সাথে আড্ডা মারতে ভালই লাগত।

প্রথম আলো ব্লগ আরো একটা কারনে আমার কাছে খুবই ইমপর্ট্যান্সী পেয়েছে। সেটা হল এটা আমার তৈরী করা ফ্রেমওয়ার্ক অর্কিডের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ প্রোডাক্ট। এটা করতে গিয়েই অর্কিডকে অনেক ইমপ্রুভ করতে হয়েছে। অর্কিড হয়েছে অনেক ম্যাচিউর। আর ধন্যবাদ ইমরান এবং আনিসকে অর্কিডে কন্ট্রিবিউট করার জন্য।

আসছে মাসগুলোতে অফিসের পাশাপাশি আমি কাজ করব জেকোয়েরী-ট্যাগ-লাইব্রেরী নামে এখটা ওপেন সোর্স প্রজেক্টে। এটা আপাতত আমি আর মাহমুদ মিলে শুরু করেছি। এটা নিয়ে পরে একদিন বিস্তারিত লিখব। প্যাক্ট থেকে আর কোনো বই লিখব না আপাতত। এপ্রিল সিলভার নামের একজন লেখিকা ওয়ার্ডপ্রেসের নতুন এডিশনটা লিখছে, আমি না লেখায় ওয়ার্ডপ্রেসে আমার রেভিনিউ ১২% থেকে কমে হয়ে গেল ৬% – ইসসস – কিন্তু আর লিখতে ইচ্ছা করে না। খুবই পরিশ্রমের কাজ।

ওরে বাবা, পুরো উপন্যাস লিখে ফেললাম। আজকে থাক, অনেক কাজ পড়ে আছে হাতে।

ওল্ড টেস্টামেন্টের একটা লাইন আমার খুবই পছন্দ, জেনেসিসের – “লেট দেয়ার বি লাইট”

কোরান শরীফের আরেকটা লাইন আমার দারুন পছন্দ, অর্থটাও খুবই সুন্দর – ফাবি আইয়্যি আলায়্যি রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান। তোমার কোন নিদর্শনই অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, মহানুভব। আমার প্রতিটা দিনের জন্যই, আমাকে কাজ করার সামর্থ দেয়ার জন্য, আমাকে আজকের এই আমি বানানোর জন্য এবং আমার বেশিরভাগ চাওয়া কে পূর্র্র্ণতা দেয়ার জন্য আমি তোমার কাছে কৃতজ্ঞ। আরেকটু সময় দাও আমাকে হাতের কাজটুকু শেষ করার জন্য, তাহলে আর কোনো আফসোসই থাকবে না 🙂