Category: General

Bangla Input Script as jQuery Plugin

Ekushey.org

I wrote the first version of this script on 26th July, 2006. Since then, It is being used in almost every Bangla websites and applications which provides support to write Bangla in Internet. From the very beginning Omi Azad from Ekushey Team helped me to improve this script by debugging and testing. Manchu Mahara also fixed some bugs on formation of conjunctions and specially on Dirgho-I kar and Dirgho-U kar. Manchu also wrote a script which is able to parse keystrokes in probhat layout.

The main problem of that script is that it was a container for both the dictionary table and the engine itself. So when someone was going to provide support for multiple layouts together, there was unnecessary inclusion of scripts. And there were also some minor bugs which needed to be fixed, for example hard coded switch key which helped to swicth writing mode from Bangla to English and vice versa. There were also lack of support for copy-paste (Ctrl+C and Ctrl+V) in Mac OS.

So I decided to rewrite the complete engine as a jQuery plugin. Now the engine is totally separate from the dictionary table. It provides flexible overriding of switch key by user’s choice. Default switch key is Ctrl+E (Command+E in Mac). Now anyone can develop their own layout just by writing the dictionary table.

The package contains four files. One is engine.js which is the main parser script, and is a jQuery plugin itself. The other two are dictionary files whcih we will call as “Driver”. These two drivers are driver.phonetic.js (For phonetic layout) and driver.probhat.js (For probhat layout). White writing drivers you can use the intellisense feature and hook the default execution process in the engine and process any key-strokes separately as you wish.

How to use this script

1. Give all your “Input” elements a class name “bangla” – for example
<input type=’text’ class=’bangla’ /> or
<textarea class=’bangla’></textarea>

2. Initiate the plugin in document.ready event 🙂 That’s also pretty simple
[source language=”javascript”]
$(document).ready(function(){
$(".bangla").bnKb({
‘switchkey’: {"webkit":"k","mozilla":"y","safari":"k","chrome":"k","msie":"y"},
‘driver’: phonetic
});
});
[/source]
You can also check the included test.html file to get a better idea on how to swith from one layout to another easily. I have excluded driver.unijoy.js because I HATE ALL FUCKING *JOY layouts or their Derivatives. However it would be very easy to write a driver for unijoy if you want that.

When we help our children to learn writing Bangla, we always do that with pride. Because they are learning and writing in our own language. And thats why I BELIEVE KEYBOARD LAYOUTS or WRITING STYLES cannot be ANY FUCKING PROPERTY to any MO-FO. This should be free forever, free as in freedom – free as in beer.

My utmost gratitude to Omi Azad and Manchu Mahara for their continuous support. I hope you will enjoy this improved version of Bangla Input Script. God Bless!

Download this new package and demo files from the following URL

Download: BnKb jQuery Plugin with Phonetic and Probhat Driver

পিএইচপি এক্সপার্টস সেমিনার ২০১০ এবং আড়ালের কিছু কথা

গত নভেম্বর ছয় তারিখে আমরা সবাই মিলে আয়োজন করেছিলাম পিএইচপি এক্সপার্টস সেমিনার ২০১০ । বরাবরের মত এবারও প্রচুর উৎসাহ নিয়ে শুরু করা হয়েছিল সবকিছু, এবং সবমিলিয়ে শেষ ও হয়েছে মাশাল্লাহ যথেষ্ট ভাল ভাবেই। কিছু ভুল ত্রুটি তো থাকেই, সেগুলো সবসময়ই থাকে তাই আর আলাদা ভাবে উল্লেখ করলাম না। ধন্যবাদ অংশগ্রহনকারী সবাইকে, স্পিকারদের সবাইকে এবং অবশ্যই ব্র‍্যাক ইউনিভার্সিটি কম্পিউটার ক্লাবের ভলান্টিয়ারদের। আর স্পেশাল ধন্যবাদ ব্র‍্যাকে ইউনিভার্সিটির প্রভাষক আন্নাজিয়াত আলিম রাসেল এবং ক্লাবের ইফতেখাইরুল ইসলাম রেইন কে, ভয়াবহ রকমের দৌড়াদৌড়ি করার জন্য!

কিভাবে শুরু হলে এবারের সবকিছু? তনু ভাই ডুুয়েট এ সেমিনারটি আয়োজন করার পর থেকেই আমি বলা যায় ফুল গীয়ারে দৌড়োচ্ছিলাম। মনে হল এখনই করার জন্য একদম পারফেক্ট সময়। সাহস করে ডাকলাম কাছের কয়েকজন কে। ইমরান, আরাফাত, রাজু, অমি আজাদ, তনু এবং হাসান এর সাথে কথা বলে মনে হল ঘোষনা দিয়ে দেয়াই ভাল। হাতে কিছু সময় রাখা দরকার, সবকিছু ভালভাবে অ্যারেঞ্জ করার জন্য। আমরা অক্টোবরের ৮ তারিখে সবাইকে জানালাম যে নভেম্বরের ৬ অথবা ১৩ তারিখে সেমিনারের আয়োজন করা হবে। পরে সবার আপত্তির মুখে ১৩ তারিখ বাদ হয়ে গেল। মোবারক ভাইকে ধন্যবাদ ১৬/১৭ তারিখে ঈদের ব্যপারটা সামনে নিয়ে আসার জন্য। আমি একদম ভুলে গিয়েছিলাম।

১০ তারিখে আমরা রেজিস্ট্রেশন ফর্ম সবার জন্য ওপেন করে দেই। রেজিস্ট্রেশন ছাড়া বোঝা যায় না কতজন আসতে পারে। তাই এই ব্যপারটা একরকম অাবশ্যক। এর পরে কাজ ছিল স্পনসর এবং স্পিকার ম্যানেজ করা। গ্রুপের ব্যাপক পরিচিতি এবং আমাদের ক্লোজ নেটওয়ার্কে কিছু অসাধারন ডেভেলপার বন্ধুদের কারনে স্পিকার ম্যানেজ করা হয়ে গেল তিন দিনে। সবচেয়ে মজা হয়েছে স্পনসর ম্যানেজ করার সময়ে। অ্যানাউন্সমেন্টের প্রথম দিনে আমাদেরকে কনফার্ম করেছে ৬ জন স্পনসর এবং পরদিন আরো দুইজন। আমাদের টার্গেট বাজেট ছিল এক লাখের মত। যেহেতু ব্র‍্যাক ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার ক্লাব স্পেস এবং লজিস্টিকস স্পনসর করেছে সেহেতু এর বেশীর প্রয়োজন ছিল না। পরে আমরা আরো দুই বা তিনজন আগ্রহী স্পনসরকে না বলতে বাধ্য হয়েছিলাম।

স্পিকার এবং স্পনসর ম্যানেজ হয়ে যাওয়ার পরে যেটা দরকার সেটা হলে এক্সিকিউশন কিভাবে হবে তার একটা খসড়া প্ল্যান। সম্ভবত ১৬ তারিখে আমি, নুরুল ফেরদৌস, এমরান, ত্রিভুজ এবং আরাফাত মিলে একটা মিটিং করলাম বুমারস এ, লাঞ্চ করতে করতে। আরেকজন কেউ ছিল, এই মুহুর্তে মনে নাই। প্ল্যান অনুযায়ী এমরান রিহার্সাল এর ডেট ঠিক করা হল নভেম্বরের তিন তারিখে। আঠারো জন স্পিকার, স্পনসর টাইম আর হাতে মাত্র ৬ ঘন্টা – প্ল্যান অনুযায়ী না চললে একদম মাঠে মারা যাওয়ার উপক্রম। রিহার্সাল এর জায়গা ঠিক করা ছিল আমার বাসা অথবা এমরানের অফিস। প্ল্যান হল আমরা সবাইকে স্ন্যাক্স, পানি, জুস দেব খাবার হিসেবে, একটা ট্র‍্যাশ ব্যাগ দেয়া হবে উচ্ছিষ্ট ফেলার জন্য (এখানে সেখানে ময়লা ফেলা আমার কাছে প্রচন্ড রকম অসহ্য একটা ব্যাপার, আমার একদম মাথায় রক্ত উঠে যায় এখানে সেখানে ময়লা ফেলা দেখলে)

এবার ঘটল সবচেয়ে মজার ব্যপার। অক্টোবরে বিশ (মাত্র দশ দিনে) তারিখের মাঝে ৫৩৫ জন রেজিস্ট্রেশন করে ফেলল। ডুপ্লিকেট/স্পিকার চেক করে দেখা গেল প্রায় ৫২১ জন। আমরা সর্ব সাকুল্্যে ৩০০ জনের জন্য ব্যবস্থা করতে পারব। তাই রেজিস্ট্রেশন বন্ধ করে দেয়া হলে বিশ তারিখ রাত বারোটায়। এবার সব কিছু আয়োজন করার পালা।

আরাফাত দায়িত্ব নিল যতরকমের প্রিন্টিং আছে তার। এই মানুষটাকে আমি প্রচন্ড রকম পছন্দ করি তার লাগামহীন এনার্জি এবং উৎসাহের জন্য। খাবারের দায়িত্বে ছিল এমরান এবং রেইন, একদম পারফেক্ট জুটি। স্পিকারদের জন্য কিছু জিনিষ ম্যানেজ করার দায়িত্বে ছিল ত্রিভুজ। আর আমরা ঠিক করেছিলাম কিছু পেনড্রাইভ কুইজের পুরষ্কার হিসেবে দেয়ার জন্য, সেগুলো কেনার জন্য ছিল নুরুল ফেরদৌস।

এর মাঝে রেইন কেমন করে যেন রিহার্র্সালের জন্য ব্র‍্যাক ইউনিভার্সিটির কনফারেন্স রুম ম্যানেজ করে ফেলল। এই অত্যুৎসাহী ছেলেটাকে আমার বড়ই পছন্দ। একটা দায়িত্বে ছেড়ে দিয়ে একদম নিশ্চিন্ত থাকা যায়। এর মাঝে আমি রাসেল ভাই আর রেইন নিয়ে মিটিং করে ফেললাম ব্র‍্যাক ইউনির সব কিছু সেটআপ করতে হবে সেটা নিয়ে। ট্রিপার্টের হাসান মাহমুদ ব্যানার ডিজাইন করতে চাইলেন নিজের উৎসাহে। চমৎকার এই মানুষটির এবং তাঁর বন্ধু মৃনাল ভাইয়ের সাহায্য না পেলে প্যাড, ব্যানার কিছুই হত না সময়মত। দুজকে রাতদিন খেটে আমাদের জন্য ব্যানার এবং ফেস্টুন তৈরি করে দিলেন। এক তারিখে রাত দশটায় মৃনাল ভাইয়ের কাছ থেকে ব্যানার নিয়ে আসলাম। আরাফাত সেই ব্যানার নিয়ে প্রেসে গেলেন দুই তারিখে সকাল দশটায়। এর মাঝে একটা মজার আইডিয়া পাওয়া গেল আরাফাতের কাছ থেকে, ভলান্টিয়ার এবং স্পিকারদেরকে কিছু মগ গিফট হিসেবে দেয়ার। সেই দায়িত্বও হাসিমুখে নিজের কাঁধে নিলেন আরাফাত। পরে কাটাবন এলিফ্যান্ট রোড খুজে শাহ পরান আর আরাফাত মিলে মগ কিনে প্রিন্ট করতে দিয়ে আসলেন। সে কি বিপুল উতসাহ তাঁদের মাঝে।

এর মাঝে একটা মজার ব্যাপার হল। তনু আর তাঁর বন্ধু জাকির হোসেন মিলে একটা চমৎকার (পুরা ফাটাফাটি) একটা প্রোমো ভিডিও ডিজাইন করে ফেললেন! জটিল মজা হল একরকম!

দুই তারিখে মাসনুন ঢাকায় আসল রিহার্সেলে অংশ নেয়ার জন্য। আমার বাসায় রাত তিনটা পর্যন্ত ত্রিভুজ আমি আর মাসনুন মিলে স্লাইড বানালাম। কেমন যেন ঈদ ঈদ ভাব ছিল একরকম। বিআইটি থেকে পাশ করার পর এমন মজার দিন পার করলাম সবাই মিলে। আমি এর মাঝে ১৪ জন স্পিকারকে মেইল দিলাম যে তাঁদের স্লাইড গুলো কেমন হবে সেটা নিয়ে। পরদিন সকালে এগারোটার সময় ব্র‍্যাক ইউনিভার্সিটির কনফারেন্স রুমে ভীষন মজার মাঝে হয়ে গেল রিহার্সাল। কার স্লাইডে কি ভুল আছে সেটা নিয়ে অন্যরা সবাই কমেন্ট করল। কেমন হলে ভাল হয়, কি বাদ দিলে ভাল লাগবে, বা কি যোগ করলে আরো সুন্দর হয় সেটা নিয়ে সবাই সবাইকে হেল্প করলাম। কারন এই প্রোগ্রামটি যে হতেই হবে খুব ভাল। আমার সবচেয়ে ভাল লেগেছে এই সিনার্জিটা ।

রিহার্সাল থেকে ফিরে পরদিন একটা ভাল খবর জানাল লাভলু এবং ত্রিভুজ। দুজন মিলে কম্পিউটার জগৎ এবং পিসি ওয়ার্ল্ড কে ম্যানেজ করে ফেলল। পিসি ওয়ার্ল্ড রাজি হল ৪০০ কপি ম্যাগাজিন সবাইকে দিতে, আর কম্পিউটার জগত রাজি হল লাইভ স্ট্রিমিং করতে। জটিল রকম মজা পেলাম সবাই। আমি এর মাঝে মেইল দিলাম জেন্ড, ন্যু-স্ফিয়ার, ফিউশনচার্টস এবং জেটব্রেইনস কে। তারাও রাজি হয়ে গেল অংশগ্রহনকারীদের জন্য তাদের প্রোডাক্ট স্পনসর করতে। খুব ভাল লেগেছে এই ব্যপারটাও।

এর মাঝে দুই তারিখেই এমরান আর রেইন মিলে খাবারের সবকিছু কনফার্ম করে এসেছে। পাঁচ তারিখে আমি আইডি কার্ডের ডিজাইন করে ফেললাম – সেটা নিয়ে রাজু (হাঙ্গরিকোডার) দৌড়ল প্রিন্ট করতে, লেমিনেট করতে আর গলায় ঝোলানোর ফিতা কিনতে। শেষমুহুর্তে এই দৌড় টা না দিলে আিদি কার্ড হত না কারো।

পাঁচ তারিখে রাজু, মাসনুন আর ত্রিভুজ মিলে স্লাইড ফাইনালাইজ করছিলাম এমন সময় রাত সাড়ে এগারোটায় আরাফাত,শাহ পরান এবং শাফিউল ভাই মিলে বাসায় মগ আর কলম গুলো দিয়ে গেলেন। তাঁরপরেই দৌড় দিলেন আবার অনেক দুরে তাঁদের বাসায়।

সবশেষে চলে আসলে সেই দিন – সকাল থেকে শুরু হলে সবার ব্র‍্যাক ইউনির দিকে দৌড়াদৌড়ি। আমি একটার দিকে অমি আর মাসনুন কে নিয়ে ড্রাইভ করে চলে আসলাম। এসে দেখি ভলান্টিয়ার দের নিয়ে রাসেল আর রেইন দুপুরের লাঞ্চ করছেন। আমরা সবাইকে একটা ব্রিফ দিলাম কিভাবে কি করতে হবে – এর মাঝে সবাই আসা শুরু করল এক এক করে – এর পরে কি হল, সেটা নিয়ে আরেকটা পোস্ট লিখব কালকে

একটা কথা বলতে ভুলেই গেছি – অনেক অনেক কৃতজ্ঞ এবার আমি সবার কাছে। সবাই মিলে এভাবে না দৌড়াদৌড়ি করলে কিছুই হত না – অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে, অনেক অনেক, শেষ করা যাবে না এত! ব্যানার ডিজাইনার হাসান ভাইকে স্পেশাল ধন্যবাদ ওনার শ্বশুরের অসুস্থতা থাকা সত্ত্বেও সময়মত ব্যানার দেয়ার ব্যবস্থা করে দেয়ার জন্য (এই ব্যাপারে মৃনাল ভাইকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ)

🙂 ভাল থাকবেন সবাই, অনেক ভাল।

One month in Leevio :)

Its been one month and two days in Leevio, my small start up. We’ve started officially from May 1st. It is always a great feeling to start something from scratch, shop for the office and decorate everything. We took our office on 7th floor, with a nice terrace in front of it.

Right now we are a small team working on some small projects. And working hard to release our first product very soon 🙂 Currently we are five men in the team. Raquibul Islam Rana and Ashfaque Hossain Rocky joins from the very beginning. Rana has recently graduated from RUET and he is playing a vital role to co ordinate everything in the team. He is a nice kid having very good knowledge on facebook application development. Ashfaque, on the other hand is our quality assurance engineer. He is a very good free hand artist. Apart from that, he is doing one of the toughest job for us by assuring the quality in our web apps.

Kauser Sarker Nilove joined us on 1st may. He had also graduated from RUET this year and he has good base on codeigniter, the framework that we currently use. We are giving him constant pain by forwarding all jQuery related stuffs, and he is managing them quite nicely, lol. I am sure, he started hating jQuery more than anything else 😛 – We love his expertise on codeigniter, honestly.

We have appointed Zaman A Piri Pasha (Pollob) on 13th the unlucky day. And we’ve discovered that he has a very good base on CSS, apart from his skill on codeigniter and jQuery. Pollob is a very fast learner and loves to sleep when he has nothing to do.

We are trying to develop communication skill of everyone by introducing weekly tutorial days. And we are trying to keep a nice environment in our office.

By the way, did I forget to mention about thrilling urban terror sessions that we play everyday after lunch? 🙂 We play on Riyadh and almost everyone plays with ZMLR 300. I am trying to increase my skill on G36 and Ashfaque is very good at sniping – lol

I love this team! Just nice and cool!

LAMP Training for GrameenPhone: Download the course materials

Last November, 2009 I conducted the course on Basic LAMP in GrameenPhone and it was really fun. It was a 7 days course. You can download the complete course materials from the following link

Download LAMP Course Materials for GrameenPhone

Just in case you are interested to know what was covered in those 7 days, here you go

Day 1: Basic Linux and PHP Primer (Sorry, no slide for that day)
Day 2: MySQL Primer
Day 3: More Database, File upload and OOP
Day 4: Day 4: String, DateTime, Parsing XML, Regular Expression, Javascript and Ajax
Day 5: Introduction to Zend Framework
Day 6: Introduction to CodeIgniter
Day 7: Chart and Graphs, Google Translation, Visualisaion and Security

If u find it interesting, you can download from the following link. There might be some typo, please overlook them 🙂
Download LAMP Course Materials for GrameenPhone

leaving i2we on 15th next

i’d joined i2we family on july 15th, 2008. i2we was a small venture funded company from berkeley and founded by karel baloun, one of the very first engineers in facebook. it was quite a good time over there with a nice team (specially louise, vladimir, jessica, himani, karel, ray , taewoo, sean, gerardo, cecilia, diego and definitely my bangladesh team shahid, shoeb and mahmud) – i have met some very skilled and prominent backend engineers (vladimir, gerardo – it was great working with you) and co operative team mates (louise, it is really hard to find such a good team mate like you). and yeah – taewoo. the one codeigniter wizard i’ve seen so far. and jessica, it was nice to meet you on board. shahid and shoeb are leaving too and definitely i wish someday teaming up the old team again very soon. stay tuned, my friends.

basically i’ve developed facebook applications and standalone RnD based web apps during this time, helped the whole team to optimize the platform and to tune it up. and it was overall a good time experimenting new tools and learning many insider things. thanks to karel and ray for their awesome support.

i am planning to have a vacation for a month right now with my family and then it’s the same old story again – 🙂 and yeah, will start looking for job again. so wish me the best 🙂

we've only just begun….

i remember the movie 1408 when john cusack, a horror story writer desperate for fame dared to spend a night in a cursed hotel room. when he entered the room, after spending sometime he started feeling uncomfortable and then he started giving him auto suggestion like “i know, there is nothing called ghost” – and instantly, like magic, the cassette player started playing the song “we’ve only just begun”. the moment was surprisingly awesome, john’s expression and the environment. i didnt know it was a very old song from 80’s sung by the carpenters.

i was detached from blogging for quite a long time. almost like 2 months. was in hell of a busy time. so i am back again to life. first let me give you some update from my last two months.

1. i’ve spent a huge time working on applications based on facebook connect and open stream API
2. started refactoring on my unicode bangla based input scripts
3. attended SQABD lightning talks 3.
4. delivered my speech on “scalable facebook applications” in Facebook Developer Garage, 09.
5. working to arrange DebugFest, the new seminar or debugging techniques and tools coming under banner of phpexperts.

not much, but i’ve found myself stressed up a lot. i am trying to recover my productivity. i am also looking forward to my own start-up one day.

we (me and my wife) are expecting our new baby by next month. i am also looking forward to take a long leave from everything for one or two months.

seven things, you may not know about me

originally started by tony bibbs it is a funny thing indeed. okay, everyone knows what the seven things is. i was tagged by emran and here goes my seven things

1. i eat too much chocolate and candy all the time :-s
2. i wrote my first commercial code in 2002, sold for $4500, but unfortunately i got only 300 🙂 – it was a localized transliterator and developed using VBS and VB 🙂
3. i started learning php in early 2003
4. i am an extreme fan of toys (specially cars and animals)
5. i suffer from severe multiple-ambition-disorder
6. i can’t sleep at night :-s it’s my work time. i goto bed at 5 and usually wake up at 11
7. i will not do any full time or regular job after i am 35

here are 7 people i would like to read seven things about them

1. manchu mahara
2. junal rahman
3. ehab
4. rayhan
5. shiplu
6. nurul ferdous
7. saidur rahman

And here goes the rules:

– Link your original tagger(s), and list these rules on your blog.
– Share seven facts about yourself in the post – some random, some weird.
– Tag seven people at the end of your post by leaving their names and the links to their blogs.
– Let them know they’ve been tagged by leaving a comment on their blogs and/or Twitter.

hats off to those of you who were behind the scene

to those who are never forgotten and played a very important role through out my career (beside my family members)

hasinur reza topu: we went to school together. i met him again while studying in undergrad and he helped me all the time providing information about latest trends (most of the time out of the box and about gaming, yeah). we spent lots of afternoon together sitting in tea-stalls and discussing to develop something unique. he was definitely one of those who had inspired me a lot. topu is now working as the lead game programmer in game-dev wing in trippertlabs.

mahbub sohag: i met sohag and sunny while working on a bangla translator project in 2001. just after a while i’d found they were just genius. almost all the time they were busy solving complex logical problems and coding their erp in visual basic. yeah, vb was our language those days to make our living. we had done some short projects together and they were just awesome. both sohag and sunny are now working as lecturer in rajshahi university. oh did i mention about my first php book (beginning php by wrox) ? it was a gift from sohag on 2002 🙂

masudur rahman: masud was my roomie in fourth year and one of the very best friends in my undergrad course. and also we had spent lots of sleepless nights together under the open sky. since the first day in my undergrad works, we started our journey together. masud was (he is infact) a great organiser, debater (several times national debate champion) and a very good friend. during the days when i had no computer and money, masud helped me a lot by lending his computer and money. i am grateful to him forever. hats off!

masud is currently working as a specialist in steel structure in a civil engineering firm. and oh i forgot, he and his friend dipak brought me the book “php4 bible”

jitendranath roy: jiten da was totally out of the box and a genius one. he was from mechanical 94 and helped me a lot to understand SQL. he was a SQL guru. jiten da was a VB magician and always helped me to understand problems from inside. he is currently working as a phd student in a japanese university (i forgot the name, sorry, they are always too hard to remember) holding a scholarship on mechanical engineering.

emran hossain: another soulmate, emran bhai was from 95 batch mechanical. he was a network specialist and almost all the time spent his time configuring hardware. he was known as the network-guru in ruet. emran bhai was the man who helped everyone with a cute smile on his face. beside networking, emran bhai was a fan of java. after graduation, emran bhai currently working he sets up his own air-conditioner frenchise company. emran bhai bought a nice pajero few months ago 🙂 (hats off to you guru, i never forgot how had you helped me with your java and networking skills in those old days)

faisal: faisal is also from mechanical 97 and he was my partner in all the evil-genius type works. heh heh, we together wrote a trojan in those old days which attacked lots of machine in our LAN and created some annoyance (like shutting down monitor, opening cd tray and closing it continuously) and displayed some annoying messages. faisal was my partner in most of these evil works. he is currently working as an executive engineer in novo pharmaceuticals. well, faisal was a linux guru that time and helped me a lot to adopt it 🙂 – and he is the one who crashed my HDD while setting up RH7 in 2001. heh heh

golam sarwar: he is mainly my brother in law and a senior chemical engineer in karnaphuli paper mill. he gifted me a nice programmable calculator after hist visit in norway in 1995. that calculator was a nice thing those days for numerical analysis. and he is the one who always inspired me about programing 🙂

towfiq ul alam: towfiq bhai is also my brother in law and si the first one in our family who bought a computer in 99. it is his machine where i learned visual basic and spent most of the time those days. he is currently serving as a specialist in radiology


kazi khairul anam aka kki
: kki sir took our electronics-I and II in my first year undergrad course. and he always inspired us about being someone to help others. kki sir was a big hit in ruet and he was a genius. so how did he played his role in my career? he liked me very much and just for improving my numerical analysis skill, he often flooded me with complex problems on numerical analysis (mainly multi dimensional equations using matrix). i solved most of those in fortran or visual basic (for better input). hats off to him. kki sir is currently working as head of the department of eee in IUT.

rashidul hasan suhel: he was my mentor in 2003. he helped me getting my first official job and employed me in his company (systech digital) in 2003. suhel bhai helped me to learn flash that time and also the one who inspired my works on localization. beside that, suhel bhai is the one who gifted me my first laptop. suhel bhai is still in systech digital. hats off to you, guru

omi azad: here comes the mugambo, one of my very best friends. he holds 5 times successive MVP award from microsoft and is a guru in localization. we met together in 2000 in a mail thread (about bangla unicode) in bios forum. later we both found that we have similar interest on localization. he is a very good project manager, an empathetic friend in need. we have worked in many localized projects together and released all of them under open source licenses from ekushey dot org.

beside his vast knowledge in localization, omi is a great fan of gadgets and a hardware guru himself 🙂 – he helped me buying my first macbook in 2007.

arild klokkerhaug: my mentor in 2005. arild is my employer and ceo of somewherein. during my two years in somewherein, arild helped me to learn how to be more productive, how to always evaluate the passion and most of all, how to build colorful moments for clients. i like this guy very much for his incredible help to change my view on career. hats off!

arild is still leading somewherein and also managing escenic bangladesh.

ashikuzzaman fahim: this is the one whom i mention as my “all time guru”. i met with ashik bhai in 2001 in some java related threads in a forum. ashik bhai was a java guru and setup the first java group in bangladesh. he is the one who helped us arranging our workshops and seminars in different universities. beside his skill in java, ashik bhai holds international ranking in chess. ashik bhai helped me understand xml and xsl those days and also inspired me to learn java.

ashik bhai is currently working as a sr software engineer in salesforce.

nur hasan md tanveer: here comes another genius who has played a very important role in my career. i met hasan in 2002 in a php forum ( he was working on curl that time and i was stuck) and later we met face to face in 2003 in systech digital. hasan is someone who never cares about programming languages ( which means he can code in anything virtually). i have never seen someone who can learn new technologies so fast! – hasan practices software engineering most of his time. he is currently working as a CTO in somewherein and coding in ruby.

hasan and we were key speakers together in many workshops and seminars. he is also a scrum master.

omar al zabir misho: misho was mainly a child prodigy in bangladesh and started programming since his early days in school. he wrote excellent articles in different IT magazines and i was the collector. He was always a whizkid to me. We met face to face in 2005 in a get together of our phpexperts forum. And then we also worked together in somewherein for a year. Later misho found pageflakes which was a world wide hit and for almost a year, i have worked with him in pageflakes.

misho also played a very important role in career being a target to reach. and while working with him in somewherein and pageflakes – I learned lots of scalability techniques.

emran hasan: he is my friend in need and soulmate since 2005. i met him first in my job in somewherein and we have worked together in lots of localized product those days. emran helped me most of the times with his amazing UI design and javascript skills. emran also helped me buying my dell inspiron laptop.

oh btw, i’ve also learned how to write project spec from him – he is just a guru in writing specifications 😀

anupom syam: anupom helped me getting my job in trippertlabs and later this job helped me change my career in a total different track. anupom is a nice guy who practices software engineering most of his time and wrote a book on cake php. currently anupom is leading the local branch of trippert labs here in bangladesh

i will update this post with other names very soon. but i must include another name who inspired me all the time – she is also from mechanical 97 batch and my wife, ayesha.

see you guys around and thanks a lot for the roles u played in my life.

lookback 2008

2008 was like ice-cream, with a chocolate syrup topping. heh heh, long story short, it was exciting for me. important fact throughout the year were the followings

1. stopped using windows in my pc, switched to ubuntu and then switched again to mac. now i am stable on it.
2. wrote a book on facebook application development which became obsolete due to the complete redesign of facebook profile and api
3. left trippertlabs , became a family guy
4. facebook application development became the source of my living
5. found some real assholes and some saints around me 🙂
6. developed prothom alo blog, another major localized blogging platform for bangladeshis.
7. joined i2we incorporation as a sr software engineer and helped setting up it’s devstudio in bangladesh.
8. started working on python (still a noob)
9. became 29 yrs old 🙂
10. most of my dream came true, bought a motorbike and an imac

আমার আমি নাই রে আমার আমি নাই

আজকে সকালটা একটু অন্যরকম, আজকে কাজের লোড অনেক কম।

শুরুটা একদম হঠাৎ করেই, প্রথম আলোর ব্লগ ইঞ্জিনের কাজটা নেয়ার তেমন কোন প্ল্যান ছিল না। মাহবুব ভাইয়ের সাথে মাঝে মাঝে কথা বার্তা হত সাজেশন হিসেবে। এর মাঝেই ট্রিপার্ট ছাড়লাম জুলাই এর শেষে। এর পরের দুই মাস ভেবেছিলাম রেস্ট নিব, কিন্তু বেকার বসে থাকার চেয়ে প্রথম আলোর ব্লগের কাজটা করা ভাল। কারন কাজটা যাবে একদম রুট লেভেলে, তৃনমুল পর্যায়ে। ইহাব খুবই ভাল কাজ করেছে আমার ব্লগের, মারাত্মক কাজ হয়েছে একটা, কিন্তু সুশান্তর কিছু কমেন্ট দেখে মন খারাপ হল। অ্যাডমিন সুলভ কমেন্ট নয় মোটেও। সুশান্তর নিশ্চিতভাবেই জানা থাকা দরকার আমি বা ইমরান (সুশান্ত, প্লিজ নোট করুন নামটা ইমরান, ইম্রান না) কোনো প্ল্যাটফর্মের কোড মারি না। আর ওপেনসোর্স কোন প্রজেক্টে কোড রিইউজ করা কে কিন্তু কোড মারা বলে না – যতক্ষন আপনি তাদের লাইসেন্সের টার্ম গুলো মেনে চলেন। সচলায়তন নিশ্চিতভাবেই বেশ ভাল একটা মডিফিকেশন ড্রুপালের উপরে, প্যাঁচালীও ভাল, খুব বেশী ঘুরে দেখা হয়নি। একবার রেজিস্ট্রেশন করতে গিয়েছিলাম কিন্তু আমার নিকটা এনাবল করে নাই এরা। আমি অনেক করে মেইল দিয়েছিলাম কি ব্যাপার, এরা জানালো কোন সমস্যা নাই, কিন্তু আমি লগ ইন করতে পারি নাই।

তো যাই হোক, আমি লিখতে বসেছি আমাকে নিয়ে। প্রথম আলোর কাজটা আমার জন্য অনেকটা সম্মাননাও বটে, কারন এর সাথে আমার এবং ইমরানের নামটাও জড়িয়ে থাকবে। সামহোয়্যারইন ব্লগের শুরুটাও ইমরান আর আমাকে দিয়েই, এখনও অনেকেই সেটা মনে রেখেছে। পরে মিজান, লাভলু,হাসান, আরিল, জানা এবং মোর্শেদের দুর্দান্ত পরিশ্রম আজকে সামহোয়্যারইন ব্লগকে নিয়ে এসেছে আজকের এই অবস্থায়। ধন্যবাদ তাদেরকে, সামহোয়্যারইন ব্লগ এখন অনেক স্ট্যাবল এবং ঈর্ষনীয় একটা ডেভেলপমেন্ট প্ল্যাটফর্ম।

ট্রিপার্ট ছাড়ার পর প্রথম আলো ব্লগের কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম বেশ কয়েকদিন। এরপর লোভনীয় চাকরীর অফার ফিরিয়ে না দেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে এই ভাবনা থেকে আইটুউই এর কাজ টা নিয়ে নিলাম। বাংলাদেশে সঙ্গী হিসেবে পেলাম শাহিদ এবং শোয়েব কে। খুব দ্রুতই মিজান (সামহোয়্যারইনের মিজান) আসল আমাদের গ্রুপে। আমি খুবই খুশী। শাহিদ, শোয়েব এবং মিজানের পারফরম্যান্স এবং স্কিল এক কথায় অতূলনীয়।

ধ্যাৎ, বার বার মেইনস্ট্রিম থেকে সরে যাচ্ছি। প্রথম আলোর কাজ টা করার পেছনে যে আসলে ব্যাপারটা কাজ করেছে আমার মাঝে সেটা বললাম। পুরো কাজটার বিভিন্ন সময়ে আমাকে সাহায্য করেছে মানচু (সবুজ কুন্ডু), অমি আযাদ, আনিস (আরবিএস এর), সাইদুর বিজন (আরবিএস এর) এবং ইমরান (নোট এগেইন, নামটা ইমরান, ইম্রান নয়), তাপস (ট্রিপার্ট ল্যাবস) এবং জাহিদ। মাহবুব মোর্শেদ ভাই পুরো কাজটা কোঅর্ডিনেট করেছেন দারুনভাবে। ওনার সাথে আমার সম্পর্কটা ঠিক বিজনেস ডেলিগেট এর মত নয়, অনেকদিন একসাথে কাজ করার জন্য ভেতরের চমৎকার মানুষটার সাথে সম্পর্কটা অনেকটা বন্ধুস্থানীয়। প্রথম আলোর এই কাজটার সুবাদেই পরিচয় হয়েছে আরো কিছু চমৎকার এবং শ্রদ্ধেয় মানুষের সাথে – তাঁদের মাঝে মতিউর রহমান, সাজ্জাদ শরীফ, হাফিজুর রহমানের কথা না বললেই না। সাজ্জাদ ভাই এর ভীষন ঠান্ডা ব্যবহার আমাকে বানিয়েছে তার ভক্ত।

আজকে মাথা আউলা হয়ে আছে বলে মনে হচ্ছে। আবোল তাবোল বেশি বকলাম। বকেই যখন ফেলেছি তখন আরো কতক্ষন বকা যাক। এই কয়দিনে আমি ছিলাম একদম বিচ্ছিন – একদম। সকাল ৪টায় ঘুমাই, ১১ টায় উঠি, সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রথম আলোর কাজ করি, রাত্রে কাজ করি আইটুউই এর কাজ। অপরাধবোধ কাজ করে দুইভাবে। না পারছি অফিসের কাজে ঠিক মত সময় দিতে, না পারছি প্রথম আলোর কাজ করতে। আল্লাহর অশেষ রহমতে ডেডলাইন মিস করি নাই কোনখানেই। শাহিদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা, অসাধারন কাজের জন্য।

ওহ আরেকটা জিনিস কিনেছি, যেটা লেনিন এবং ফেরদৌসের সাহায্য ছাড়া সম্ভব হত না কখনোই। একটা ১৫০ সিসি বাজাজ পালসার কিনেছি – আর এই দুইজন পুরো সময়টা আমাকে সাহায্য করেছে কাগজপত্র রেডী করার জন্য এবং সবশেষে ফেরদৌস বাইক টা চালিয়ে আমাদের নিয়ে এসেছে বাসা পর্যন্ত। ফেরদৌস আর আমানের এই ব্যাপারটা আমাকে মুগ্ধ করে খুব – আমান ছিল জিডি পাইলট, আর ফেরদৌস ছিল র‍্যাব এ – এখন দুজনেই পুরোদস্তুর ডেভেলপার। জটিল ডেডিকেশন, জটিলস!!

আফিফকে সময় দেয়া হয় নাই এই কয়দিনে। আমি যেন জাস্ট গুহাবাসী হয়ে গিয়েছিলাম এই কয়দিন। আমার রুমই হয়ে গিয়েছিল সবকিছু। খাওয়ার জন্য শুধু নিচে নেমেছি – আর মাঝে মাঝে নেমেছি এটিএম মেশিন থেকে টাকা তোলার জন্য, হেহ হেহ। আজ ভাল লাগছে খুব বেশী। এবার শুধু আইটুউই আর ফ্যামিলি। টাইম টু এনজয় সাম ফ্রি আওয়ারস।

ধন্যবাদ আমার বউ সুমিকে- অনেক। পুরো সময় টাই সাপোর্ট দিয়েছে আমাকে। আবার মাঝে মাঝে ডিস্ট্রাক্ট করেছে ঝগড়া করে সময় না দেয়ার জন্য – হেহ হেহ

বেশ কয়েকজনকে নতুন করে চিনলাম এই কয়দিনে। আনিস, শাহিদ, ইউনুস (আরবিএস), সুহৃদ সরকার, মিজান, সুহৃদ সরকার, জুনাল, জুয়েল, মাহমুদ,আমান, মানজিল, সাফায়েত, রাজু, রানা, অমি আজাদ, লেনিন এবং ফেরদৌস কে ধন্যবাদ আমাকে সঙ্গ দেয়ার জন্য। রুমে কাজ করতে করতে বোর হয়ে গেলে এদের সাথে আড্ডা মারতে ভালই লাগত।

প্রথম আলো ব্লগ আরো একটা কারনে আমার কাছে খুবই ইমপর্ট্যান্সী পেয়েছে। সেটা হল এটা আমার তৈরী করা ফ্রেমওয়ার্ক অর্কিডের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ প্রোডাক্ট। এটা করতে গিয়েই অর্কিডকে অনেক ইমপ্রুভ করতে হয়েছে। অর্কিড হয়েছে অনেক ম্যাচিউর। আর ধন্যবাদ ইমরান এবং আনিসকে অর্কিডে কন্ট্রিবিউট করার জন্য।

আসছে মাসগুলোতে অফিসের পাশাপাশি আমি কাজ করব জেকোয়েরী-ট্যাগ-লাইব্রেরী নামে এখটা ওপেন সোর্স প্রজেক্টে। এটা আপাতত আমি আর মাহমুদ মিলে শুরু করেছি। এটা নিয়ে পরে একদিন বিস্তারিত লিখব। প্যাক্ট থেকে আর কোনো বই লিখব না আপাতত। এপ্রিল সিলভার নামের একজন লেখিকা ওয়ার্ডপ্রেসের নতুন এডিশনটা লিখছে, আমি না লেখায় ওয়ার্ডপ্রেসে আমার রেভিনিউ ১২% থেকে কমে হয়ে গেল ৬% – ইসসস – কিন্তু আর লিখতে ইচ্ছা করে না। খুবই পরিশ্রমের কাজ।

ওরে বাবা, পুরো উপন্যাস লিখে ফেললাম। আজকে থাক, অনেক কাজ পড়ে আছে হাতে।

ওল্ড টেস্টামেন্টের একটা লাইন আমার খুবই পছন্দ, জেনেসিসের – “লেট দেয়ার বি লাইট”

কোরান শরীফের আরেকটা লাইন আমার দারুন পছন্দ, অর্থটাও খুবই সুন্দর – ফাবি আইয়্যি আলায়্যি রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান। তোমার কোন নিদর্শনই অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, মহানুভব। আমার প্রতিটা দিনের জন্যই, আমাকে কাজ করার সামর্থ দেয়ার জন্য, আমাকে আজকের এই আমি বানানোর জন্য এবং আমার বেশিরভাগ চাওয়া কে পূর্র্র্ণতা দেয়ার জন্য আমি তোমার কাছে কৃতজ্ঞ। আরেকটু সময় দাও আমাকে হাতের কাজটুকু শেষ করার জন্য, তাহলে আর কোনো আফসোসই থাকবে না 🙂